কারো অন্তপুরের রাজত্ব পেলেই হৃদয়খেঁকো হয়ে পড়া নারী!
শোনো তবে,
অন্তরিক্ষের ব্যবচ্ছেদ মিলনে ফাটল ধরায় না,
শুধু নিবিড় চিন্তাবদ্ধ হও
তুমি সব বুঝতে পারবে।
কেউ নেই?
কাউকে ছাড়াই বাঁচাটা উপলব্ধি করো
এ সর্বাপেক্ষা উপভোগ্য!
দেখবে তুমিও নিঃশব্দে এগিয়ে যাচ্ছো।
কেউ অভিমানী হয়,
আবার কেউ প্রিয়সী!
কেউ হয় ক্রোধী—দ্রোহী,
তুমি চিরকালের মহা বিজয়ী।
আমি ফিরে পেয়েছি পুরোনো স্বপ্ন
ভুলে গিয়েছি অতীত সমাচার,
হয়তো আমি বেঁচেই গেছি চিরতরে!
হ্যাঁ—
সত্যিই আমি একটা বিকশিত প্রাণের গন্ধ পাচ্ছি।
তোমার আস্ত একটা সূর্য থাকতে পারে
থাকতে পারে অশালীন হাইড্রোজেনের বন্ধন,
আমি পুরো একটা জীবনের মালিক
আমি ভালোবাসি এ আকাশের শীতল ক্রন্দন।
আমার পৃথিবী এখন আরও সুবিশাল
দেহ ছেদ করে হৃদপিণ্ডটা আর কখনো বের করে নিতে চাইবে না কেউ!
এখন তা কেবল কবিতাই পারে।
আজ আমি মুক্ত,
আমি প্রণয়ে যুক্ত!
আমি নির্দিধায় নিজের কাছে অব্যক্ত।
তুমি সপ্ত-আকাশ ছুঁবার প্রতিজ্ঞা করো—
সুখী হও!
পরিশেষে অভিশাপ দিচ্ছি….
তোমার সন্তান বিশ্ব জয় করুক।